মহান বিজয় দিবসকে সামনে রেখে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে সার্বিক নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে বক্তব্য দিয়েছেন ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি রেজাউল করিম মল্লিক। তিনি বলেন, বিজয় দিবসে লাখো মানুষের শ্রদ্ধা নিবেদন নির্বিঘ্ন ও নিরাপদ করতে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে।
ডিআইজি রেজাউল করিম মল্লিক জানান, জাতীয় স্মৃতিসৌধ ও এর আশপাশের এলাকায় পুলিশ, র্যাব, এপিবিএনসহ বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সমন্বয়ে চার স্তরভিত্তিক নিরাপত্তা বলয় গড়ে তোলা হয়েছে। পর্যাপ্ত সংখ্যক ইউনিফর্মধারী ও সাদা পোশাকের পুলিশ মোতায়েন থাকবে। পাশাপাশি সিসিটিভি নজরদারি জোরদার করা হয়েছে এবং গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টগুলোতে স্থাপন করা হয়েছে ওয়াচ টাওয়ার।
তিনি আরও বলেন, “বিজয় দিবসে সাধারণ মানুষ, মুক্তিযোদ্ধা, শহীদ পরিবারের সদস্যসহ সর্বস্তরের মানুষ স্মৃতিসৌধে আসেন। সবার নিরাপত্তা নিশ্চিত করা আমাদের অগ্রাধিকার। কোনো ধরনের বিশৃঙ্খলা বা অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে আমরা আগাম প্রস্তুতি নিয়েছি।
ডিআইজি জানান, যানজট নিরসনে হেমায়েতপুর থেকেজাতীয় স্মৃতিসৌধ পর্যন্ত ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা বিশেষভাবে জোরদার করা হয়েছে। নির্ধারিত রুট ব্যবহার, বিকল্প সড়ক ও পার্কিং ব্যবস্থার মাধ্যমে যান চলাচল স্বাভাবিক রাখার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এছাড়া সন্দেহজনক ব্যক্তি বা বস্তু নজরে এলে তাৎক্ষণিকভাবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে জানানোর জন্য তিনি সবার প্রতি আহ্বান জানান।
তিনি বলেন, নিরাপত্তাজনিত কারণে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে প্রবেশ ও বের হওয়ার নির্দেশনা মানতে হবে এবং কর্তৃপক্ষের দেওয়া নিয়ম-কানুন অনুসরণ করতে হবে। “সবার সহযোগিতায় আমরা একটি শান্তিপূর্ণ ও মর্যাদাপূর্ণ বিজয় দিবস উদযাপন করতে পারব,”—যোগ করেন তিনি।
উল্লেখ্য, মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে জাতীয় স্মৃতিসৌধে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রীসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের পক্ষ থেকে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হবে। এ উপলক্ষে সাভার ও আশপাশের এলাকায় নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও জোরদার থাকবে বলে জানিয়েছে ঢাকা রেঞ্জ পুলিশ।
মহান বিজয় দিবসকে সামনে রেখে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে সার্বিক নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে বক্তব্য দিয়েছেন ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি রেজাউল করিম মল্লিক। তিনি বলেন, বিজয় দিবসে লাখো মানুষের শ্রদ্ধা নিবেদন নির্বিঘ্ন ও নিরাপদ করতে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে।
ডিআইজি রেজাউল করিম মল্লিক জানান, জাতীয় স্মৃতিসৌধ ও এর আশপাশের এলাকায় পুলিশ, র্যাব, এপিবিএনসহ বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সমন্বয়ে চার স্তরভিত্তিক নিরাপত্তা বলয় গড়ে তোলা হয়েছে। পর্যাপ্ত সংখ্যক ইউনিফর্মধারী ও সাদা পোশাকের পুলিশ মোতায়েন থাকবে। পাশাপাশি সিসিটিভি নজরদারি জোরদার করা হয়েছে এবং গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টগুলোতে স্থাপন করা হয়েছে ওয়াচ টাওয়ার।
তিনি আরও বলেন, “বিজয় দিবসে সাধারণ মানুষ, মুক্তিযোদ্ধা, শহীদ পরিবারের সদস্যসহ সর্বস্তরের মানুষ স্মৃতিসৌধে আসেন। সবার নিরাপত্তা নিশ্চিত করা আমাদের অগ্রাধিকার। কোনো ধরনের বিশৃঙ্খলা বা অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে আমরা আগাম প্রস্তুতি নিয়েছি।
ডিআইজি জানান, যানজট নিরসনে হেমায়েতপুর থেকেজাতীয় স্মৃতিসৌধ পর্যন্ত ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা বিশেষভাবে জোরদার করা হয়েছে। নির্ধারিত রুট ব্যবহার, বিকল্প সড়ক ও পার্কিং ব্যবস্থার মাধ্যমে যান চলাচল স্বাভাবিক রাখার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এছাড়া সন্দেহজনক ব্যক্তি বা বস্তু নজরে এলে তাৎক্ষণিকভাবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে জানানোর জন্য তিনি সবার প্রতি আহ্বান জানান।
তিনি বলেন, নিরাপত্তাজনিত কারণে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে প্রবেশ ও বের হওয়ার নির্দেশনা মানতে হবে এবং কর্তৃপক্ষের দেওয়া নিয়ম-কানুন অনুসরণ করতে হবে। “সবার সহযোগিতায় আমরা একটি শান্তিপূর্ণ ও মর্যাদাপূর্ণ বিজয় দিবস উদযাপন করতে পারব,”—যোগ করেন তিনি।
উল্লেখ্য, মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে জাতীয় স্মৃতিসৌধে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রীসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের পক্ষ থেকে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হবে। এ উপলক্ষে সাভার ও আশপাশের এলাকায় নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও জোরদার থাকবে বলে জানিয়েছে ঢাকা রেঞ্জ পুলিশ।